Skip to main content

শখের বশে ফটোগ্রাফি

শখের বশে স্ট্রিট ফটোগ্রাফি শুরু করেছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ, ধীরেধীরে আমার তোলা ছবি বিভিন্ন দৈনিক সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন, ওয়েবসাইটে ছাপা হয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম – দ্য ডিপ্লোম্যাট ম্যাগাজিন (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র), ওয়ার্ল্ড এটলাস (কানাডা), সুইস সাস্টেইনএবল ফাইনান্স (সুইজারল্যান্ড), দ্যা চাইল্ড প্রটেকশন হাব (হাঙ্গেরি), ডিয়েতকোলিক (তুরস্ক), এলিগাশত (ইরান), আনন্দবাজার পত্রিকা (ভারত), দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক কালের কণ্ঠ, দ্য ডেইলি অবজার্ভার, দৈনিক আমাদের সময়, দৈনিক বণিক বার্তা, দেশ টিভি, চ্যানেল আই অনলাইন, এটিএন টাইমস, জাগো নিউজ ইত্যাদি।

ধন্যবাদ সবাইকে, যারা অনুপ্রেরণা দিয়েছেন।

Firefox Test Sprint Dhaka 2018

৩ বছর পেরিয়ে মজিলা কিউএ বাংলাদেশ কমিউনিটি এখন প্রায় ২০০+ কন্ট্রিবিউটরের একটি কমিউনিটি। বিগত ৩ বছর সফলতার সাথে আমাদের এই কমিউনিটি মজিলার বিভিন্ন প্রোডাক্ট ও সেবার গুনগত মান উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন লোকাল ও গ্লোবাল Test Day, Bug Triage day এবং Bug Verification Day হোস্ট করে আসছে।

তিন বছর পূর্তিতে আমরা আয়োজন করছি “Firefox Test Sprint, Dhaka”। এটি একটি দুই-দিন ব্যাপী কর্মশালা যেখানে কন্ট্রিবিউটরদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। এই কর্মশালায় কীভাবে আরো ভালোভাবে মজিলার বিভিন্ন প্রোডাক্ট ও ফিচার এর গুনগত মান উন্নয়নে কাজ করতে হয়, তা দেখানো হবে।

Photo Credit: Rezaul Huque Nayeem

ইভেন্ট ভেন্যুঃ Independent University, Bangladesh
সময়ঃ 5th & 6th October (9.30 A.M – 5.30P.M)

গেরভাসে মর্খহম

আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন যে, দীর্ঘদিন কান্সারের সাথে যুদ্ধ করে গত মাসের ২৭ তারিখে আমাদের মজিলা কমিউনিটির প্রিয়মুখ গেরভাসে মর্খহম মারা গিয়েছেন।

গারভ মজিলা কমিউনিটির শুরুর দিকের একজন মেম্বার এবং মজিলার অনেক পজিশনে বিভিন্ন কাজে তার অবদান আছে। বাংলাদেশ মজিলা কমিউনিটির অনেকেই গারভ এর সাথে কাজ করেছেন। গারভের সাথে আমার প্রথম দেখা ২০১১ সালের অক্টোবরে, বনানীর বুমারস এ, সাথে ছিল রাহিদ ও এনজাম। রাহিদও আমাদের ছেড়ে চলে গিয়েছেন।

গারভ অনেক বিষয়ে বিভিন্ন সময়ে আমাকে এবং বাংলাদেশ কমিউনিটির সাহায্য করেছেন, এজন্য তাকে আন্তরিকভাবে স্মরন করছি। মিচেল বেকার গারভকে নিয়ে একটি ব্লগ পোস্ট লিখেছেন, সময় পেলে পড়ে দেখতে পারেন।

ব্যাংকের অভিজ্ঞতা

গত পরশুদিন কাজে গুলশানের ৫টি ব্যাংকের ৭টি শাখায় গিয়েছিলাম। তার একটি অভিজ্ঞতা লিখছি।

[নাম উল্লেখ করছি না] একটি ব্যাংকের গুলশান শাখায় ঢুকতেই হেল্পডেস্কে এক তরুণী বসে আছে। আমাদের কথোপকথন –

আমিঃ আপনাদের শাখায় কি ইজিপি টেন্ডারের টাকা জমা নেয়া হয়?
[আমার কথা শেষ না হতেই] হেল্পডেস্কঃ না, আমাদের এখানে এসব নেয়া হয় না।
আমার মনে হলো উনি আমার কথা পরিষ্কার না শুনেই উত্তর দিয়েছেন।
আমিঃ আপনি কি কাইন্ডলি বলবেন, আমি কি জমা দিতে এসেছি, আর কি আপনাদের এখানে নেয়া হয় না।
হেল্পডেস্কঃ আপনি যা জমা দিতে চাইছেন, তা এখানে নেয়া হয় না।
আমিঃ আমি কি জমা দিতে চাইছি।
হেল্পডেস্কঃ আপনি আবার একি প্রস্ন করছেন।

উনি বলতে পারেননি আসলে আমি আমি কি জমা দিতে এসেছিলাম। যোগাযোগ (Communication) এর জন্য পরিষ্কার ভাবে বলা যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনি শোনাও গুরুত্বপূর্ণ। আমরা অনেকেই বলতে পছন্দ করি, শুনতে মনোযোগ দেই না।

পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন

আজকের মজার অভিজ্ঞতা। আজ এক পুরনো ক্লাইন্ট তাদের নতুন অফিসে দেখা করতে বলেন। আমি ঠিকানা খুজে, বিল্ডিংয়ের নিচে দারোয়ানকে বললাম, চারতলায় অমুক অফিসে যাবো। দারোয়ান আমাকে লিফট দেখিয়ে বলল, জুতা খুলে লিফটে উঠেন। আমি প্রথমে ভাবলাম ভুল শুনেছি, আবার জিজ্ঞেস করতেই জানতে পারলাম, পুরো বিল্ডিংয়ের কোন অফিস / বাসা/ ফ্ল্যাটে যেতে হলে জুতা বিল্ডিংয়ের নিচেই খুলতে হবে। জীবনে এই প্রথম বিল্ডিংয়ের নিচ থেকে খালি পায়ে লিফটে উঠে চারতলায় ক্লাইন্টের অফিসে দেখা করলাম। সিঁড়ি / লিফট সব পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন দেখলাম। আসলেই পরিচ্ছন্নতার শুরু নিজ থেকেই।

অনলাইন মিটিং শিষ্টাচার

গতকাল ডেনমার্কের এক কোম্পানির ইন্টারন্যাশনাল হেড এর সাথে অনলাইনে মিটিং করলাম। বাংলাদেশে এখনো অনেকে অনলাইনে ফরমাল মীটিংএ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে না, বিশেষত আমাদের ইংলিশ উচ্চারণ সমস্যার কারণে। তবে আমার মনে হয়, ইংলিশ উচ্চারণএর থেকে অনলাইন মীটিংএ জোর দেয়া উচিত, –

  • একজনের কথা শেষ হবার পর অন্যজন কথা বলা, একান্তই যদি বলতে হয় তবে, কথার মাঝে বাধা দেবার জন্য দুঃখ প্রকাশ করা।
  • ঘুরিয়ে পেচিয়ে না বলে, পয়েন্ট টু পয়েন্ট কথা বলা।
  • একটা অনলাইন মীটিংএ, সবার মাথায় সব প্রশ্নের সঠিক উত্তর নাও থাকতে পারে, এজন্য লজ্জা পাবার কিছু নেই, দুঃখ প্রকাশ করে পরে জানানো হবে বলা।

RIP Giuliano Masseroni

Jooliaan
Photo Credit: Francesco Lodolo

(English below) Oggi è un giorno triste per la comunità di Mozilla, italiana ma non solo. Abbiamo appena appreso che Giuliano Masseroni, aka jooliaan, ci ha lasciati la scorsa notte.

jooliaan, pur non essendo più attivo da qualche anno, è stato un elemento fondamentale per la crescita della comunità italiana e la nascita dell’associazione Mozilla Italia, come Vice Presidente, Presidente, e amministratore del forum di supporto. Se state leggendo questa pagina, lo dovete anche al suo lavoro.

Ci uniamo al dolore dei famigliari e degli amici nel ricordo di una persona, un amico, che ha dato un contribuito fondamentale alla storia dell’Open Source in Italia e alle nostre vite.

Today is a sad day for Mozilla, not just for the Italian Mozilla community but for the Community as a whole. We just learned that Giuliano Masseroni, aka jooliaan, passed away last night.

jooliaan, even if he hasn’t been active for a few years, had a crucial role in the growth of the Italian community and the creation of the legal association Mozilla Italia, as Vice President, President, and administrator of the local support forum. If you’re reading this page, it’s also thanks to his work.

Today we’re sharing in the pain of his family and friends, remembering a person, a friend, who’s given a fundamental contribution to the history of the Open Source in Italy, and to our own lives.

মিথুনের কৃষি উদ্যোগ

মিথুনের সাথে আমার প্রথম পরিচয় ২০০৫ সালের দিকে, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে, আমরা একই আর্ট কোর্সের সহপাঠী ছিলাম। এইত কদিন আগেও আমার গুলশানের অফিসে আড্ডা দিলাম, আমার জন্য নিয়ে এসেছিল ওর আরমানিটোলার উপর ফটোগ্রাফি এক্সিবিশনের ক্যাটালগ। সেই সময় শুনেছিলাম তাদের রাসায়নিক সার ও বিষমুক্ত কৃষি উদ্যোগের কথা। আজ প্রথম আলোতে তাদের উদ্যোগের বিষয়ে একখানা লেখা দেখে ভীষণ ভাল লাগল। ছোটভাই মিথুনের ও সহউদ্যোক্তাদের এ উদ্যোগের শুভকামনা করি। সেইসাথে সবাইকে আমন্ত্রন, গ্রীনারি এগ্রোতে

বিকেলে ফুটুগ্রাফি

গতকাল বিকেলে ফুটুগ্রাফি করতে বের হয়েছিলাম, বাড্ডা রামপুরা রোডের আইল্যান্ডে দাড়িয়ে ডিএসএলআর এর বোতাম চাপছিলাম আনমনে, আচমকা একটা রানিং বাস আমার পাশে এসে ব্রেক কষল……… এরপর বাসের ড্রাইভার জানালা দিয়ে মুখ বাড়িয়ে বলল, সালাম ভাইজান, একটু ভাল কইরা ভাঙ্গা রাস্তার ছবি তুইলেন, রাস্তার অবস্থা খুব খারাপ, গাড়ি ছালাইতে বহুত কষ্ট। …………..